Saturday, August 17, 2013

খুব সুন্দরী, বয়স ২৬ বছর, তিন মাসের প্রেগন্যান্ট

একটা বিয়ার কোম্পানিতে বিয়ারের স্বাদ
পরীক্ষা করার জন্য লোক নিয়োগ
দিচ্ছিল। বাজে চেহারার এক মাতাল
ইন্টারভিউ দিতে এল। কোম্পানির ডিরেক্টর
একে দেখেই বাতিলের খাতায় রেখে দিলেন।
কিন্তু ইন্টারভিউ দিতে যখন এসেছে, তখন
তো ইন্টারভিউ নিতেই হবে।
প্রথমে এক গ্লাস বিয়ার দেয়া হলো।
মাতাল সেটা একটু খেয়ে সব উপকরণেরসঠিক
নাম বলে দিল। ডিরেক্টরের ভুরু কুঁচকে গেল।
এবার আরেক গ্লাস দেয়া হলো।
সেটাও ঠিক মতো বলে দিল। ডিরেক্টর
এবার তার সেক্রেটারিকে ইশারা দিয়ে কিছু
করতে বললেন। সেক্রেটারি গ্লাসে প্রস্রাব
করে নিয়ে এসে মাতালের সামনে রাখল।
মাতাল একটু খেয়ে বললঃ খুব সুন্দরী,
বয়স ২৬ বছর, তিন মাসের প্রেগন্যান্ট।
আমাকে চাকরিটা না দিলে আপনার
স্ত্রীকে গিয়ে বলে দেব বাবাটা কে।
কিছু বুইঝ্যা মজা পাইলে জলদি লাইক দিন।

চুলকানি

আবুল গেল তার জ্যোতিষ বাবার কাছে।
ডান হাত বাড়িয়ে বললোঃ
‘বাবা! আমার ডান হাত চুলকায়।
কী আছে সামনে বলেন?’
জ্যোতিষ বাবা উত্তর দিলোঃ ‘তোর অর্থ
প্রাপ্তি সুনিশ্চিত!’
আবুল বললোঃ ‘বাবা বাম হাতও চুলকায়!’
জ্যোতিষ বাবা বললোঃ ‘কী বলিস! তোর
আরও অর্থ আসবে!’
আবুল আনন্দিত গলায়
বললোঃ ‘বাবা বাবা, আমার ডান হাঁটু
চুলকায়!’
জ্যোতিষ বাবা কইলোঃ ‘তোর বিদেশ
যাত্রা হবে!’
খুশিতে গদগদ আবুল মহা উৎসাহের
সাথে বললোঃ ‘আমার বাম হাঁটুও
চুলকায়!’
এবার বিরক্ত
হয়ে জ্যোতিষী বাবা বললোঃ ↓ ↓ ↓





→→→→→ ‘ওরে হারামজাদা!! তোর
তো বিরাট চুলকানি হয়েছে রে ’ !!

টয়লেট না সাইবার ক্যাফে???

কাশেম : পাবলিক টয়লেট থেকে ১ ঘন্টা পর বের হল!!!

জমাদার : ভাই, আপনের লিগা ৫টা কাস্টমার
ঘুইরা গেছে৷ আপনে ১ ঘন্টা ভিতরে ছিলেন৷ ২০
টাকা দেন৷

কাশেম : ১ ঘন্টা ২০ টাকা কইলেই হইল?
শালা, এইডা কি টয়লেট নাকি সাইবার ক্যাফে ??

ক্যামারার দিকে তাকাও বাবু, কবুতর বের হবে :p

৬ বছরের এক ছেলে স্টুডিওতে গেল
ছবি তুলতে।
ক্যামেরা ম্যান ছবি তোলার
আগে ছেলেটাকে বলতেসে, "এই
যে বাবু,ক্যামেরার দিকে তাকায়
থাকো....কবুতর বের হবে..."
ছে্লেটা তখন
ক্যামেরা ম্যানকে বলল,"ফালতু
কথা বাদ দেন,ক্যামেরার ফোকাস
ঠিকমত অ্যাডজাস্ট করেন। পোট্রেট
মোডে ছবি তুলবেন,macro র
সাথে,ISO 200 এর মধ্যে রাখবেন।
High resolution এর ছবি হওয়া চাই।
ফেসবুকে আপলোড দিব। ছবি ভাল
না হলে একটা টাকাও
দিব না। এহ.... আসছে!!!! কবুতর বের
হবে!!
কবুতর
কি আপনার আব্বায়
রাখসে ক্যামেরার ভিতরে????
যত্তসব!!!"

কুত্তার চেয়েও খারাপ

পাশের বাড়ির কুত্তাটারে বার বার তাড়িয়ে দেয়ার পরও আসে,কিন্তু তুমি একবার গেলা তো আর আসলানা।
তুমি কুত্তার চেয়েও খারাপ।:P

আমার দশ মাস

গতকাল কলেজে গিয়া পুরাই
টাশকি খাইয়া গেছিলাম !!!
দেখলাম মেয়েরা একের পর
এক
বলে বেড়াচ্ছে আমার ৩মাস,
আমার ৯মাস, আমার ৬মাস, আমার
২মাস
ইত্যাদি !!! তাদের
সবাইকে টক্কর দিয়ে এক
ছেলে বলে উঠল, তার নাকি
১০ মাস চলছে !!!
আমি তো পুরাই বেকুব হয়ে গেলাম...
একটু পর খোঁজ
নিয়ে জানতে পারলাম,
"
"
"
"
"
"
"
"
" " ৩মাস, ৬মাস, ৯মাস, ১০মাস
করে সকলের
বেতন
বকেয়া আছে !!!

এটা আমার হাগু, আমার টয়লেট টিস্যু দরকার

একদিন এক ছেলে এক বড় ডিপারটমেন্টাল
স্টোরে গেল । সেখানে একটী সুন্দরি সেলস
গার্লের কাছে গিয়া বলল'আমার ডগ ফুড
দরকার'...
মেয়েটি বলল"সরি স্যার
আমরা আপনাকে এটা দিতে পারব না ।"

দুই দিন পর ছেলেটী আসে বলল  আমার
ক্যাটফুড দরকার
মেয়েটি বলল আপনার কি বিড়াল আছে??
ছেলেটী বলল জি আছে বাসায়
সরি স্যার প্রমান ছাড়া আমরাকোন কিছু দেই
না।

৩/৪ দিন পর ছেলেটি আবার আসল
একটি প্লাস্টিক ব্যাগ নিয়া
সে মেয়েটিকে বলল তুমি এর ভিতর
হাতদিয়ে দেখ
মেয়েতি হাত দিয়া বলল কিছু নরম ও
স্যাঁতসেঁতে জিনিস

ছেলেটি বলল এটা আমার হাগু আর
আজকে আমার
টইলেট টিসু দরকার....
হা হা হা......

পানের পিক

আবুল সিনেমা হলে সিনেমা দেখছে। আবুলের
পাশের সিটে বসেছে এক বুড়ো।
ঐ বুড়োর হাতে একটা ছোট পেপসির বোতল।
বুড়ো ৫ মিনিট পরপর বোতলে চুমুক
দিচ্ছে।
সিনেমায় দুর্দান্ত এ্যাকশন চলছে। কিন্তু
একটু পরপর বুড়ো পেপসির বোতলে চুমুক
দেওয়ায় আবুলের খুব ডিসটার্ব হচ্ছে।

এভাবে অনেকক্ষণ চলার পরে আবুল বিরক্ত
হয়ে বুড়োর হাত থেকে পেপসির
বোতলটা কেড়ে নিয়ে বললঃ একটুখানি পেপসি
খেতে এতো চুমুক দিতে হয়?
এই দেখেন,কিভাবে খেতে হয়!
এই বলে সে একচুমুকে বোতলের
বাকি পেপসিটুকু খেয়ে ফেলল।

বুড়ো ভীষণ অবাক হয়ে বলল
একি করলে বাবা....
.
.
.
.
.
বোতলে তো আমি পিক ফেলছিলাম..
:D:D:D

ফেসবুক এ আমি

কোটিপতি জামাই

২ বান্ধবী ট্রেনে যাচ্ছিল ৷ তারা গল্প
করছে :
: তোর কেমন স্বামী চাই ?
:কোটিপতি
:যদি কোটিপতি না পাস ?
:৫০ লাখওয়ালা ২ জন হইলেও চলবে৷:যদি ৫০
লাখওয়ালা ২ জন না পাস ?
: তাইলে ২৫ লাখওয়ালা ৪ জন হইলেও
চলবে ৷

তাদের কথা শুনে উপরের সিটের তখন
যাত্রী বলে উঠল : ম্যাডাম, যখন
দামাদামী ১০০০ এ পৌছবো তখন
আমারে জাগায়া দিয়েন ৷

ফেসবুকে আমি

Thursday, August 8, 2013

এরশাদ চাচার হোমডেট

স্বর্গে নতুন আইন জারি হয়েছে,যাদের মৃত্যু
খুব দুর্ভাগ্যজনক হয়েছে তারাই
স্বর্গে ঢুকতে পারবে।

পরদিন সকালে স্বর্গের
দ্বাররক্ষী দেখলো এক যুবক এসে হাজির যার
নাম আবুল ।

রক্ষীঃ তোমার মৃত্যু কিভাবে হয়েছে?

আবুলঃ ওহ, খুব ভয়ানক।অফিস
থেকে দুপুরে 25তলায়
এপার্টমেন্টে ফিরি লাঞ্চ খেতে।ঢুকেই
বুঝতে পারি আমার বউ ওর বয়ফ্রেন্ডের
সাথে শুয়েছিল।মাথায় রক্ত চেপে যায়।
ব্যাটারে খুঁজতে থাকি।না পেয়ে বারান্দায়
যাই।দেখি ব্যাটা কার্নিস ধরে ঝুলে আছে।ওর
হাতের মধ্যে তখন জুতোর
গোড়ালি দিয়ে মারতে থাকি।তাতে ২৫
তলা থেকে নীচের গাছের উপর পড়ে ও।
তখনো ব্যাটা বেঁচে আছে।
রাগে অন্ধহয়ে ঘরের ফ্রীজটা ঠেলে বারান্দায়
এনে নীচে ওর শরীর তাক করে ফেলে দেই।আর
তাতে আমি এতই উত্তেজিত হই যে তখনই
হার্টএটাক করে মারা যাই।

সবশুনে রক্ষী তাকে স্বর্গে ঢুকতে বলে।
এর কয়েক সেকেন্ডের মাথায় হাবুল নামের
যুবক এসে হাজির।

রক্ষীঃ তা তোমার মৃত্যু কিভাবে হয়েছে?

হাবুলঃ ওহ ভয়ংকর।আমার ২৬ তলার
এপার্টমেন্টের বারান্দায় ব্যায়াম করছিলাম
আমি।খুব ক্লান্তহয়ে রেলিংয়ে বসি রিলাক্স
করতে।হঠাত্ মাথাঘুরে নীচে পড়েযাই।
সৌভাগ্যক্রমে ২৫তলার বারান্দার
রেলিংটা ধরতে পেরে ঝুলে বাঁচার চেস্টা করি।
হঠাত্ এক হারামজাদা কিজানি কেন,
অযথা এসে আমার রেলিং ধরা হাতের উপর
জুতারবারি মারতে থাকে।তাতে হাত
ফসকে বহুনীচের এক গাছের উপর পড়ে ওখান
থেকে মাটিতে পড়ি।তখনও বাঁচার আশা ছিল
আমার।কিন্তু ঐ হারামজাদা আমার ঐ
অবস্থায় ওর ফ্রিজটা ঠেলে আমার উপর
ফ্যালায়।তখনই মৃত্যুহয় আমায়।

রক্ষীঃ হু, খুবই দুঃখজনক।ওকে তুমি যাও
ভেতরে যাও।

হাবুল ভেতরে ঢোকার দুই মিনিট পর এরশাদ
চাচা এসে হাজির!

রক্ষীঃ ওহ্ নো! তুমি আবার কেমনে মরলা?

এরশাদঃ আর কইয়েননারে ভাই।এতদিন পর
যে এমনে ধরা খামু তা কি জানতাম? খুবই
সুন্দরি, এক গার্লফ্রেন্ডের বেডরুমে ছিলাম
কাম করা অবস্থায়। আগের মত
জোরতো আর নাই এইবয়সে। তাই কাম
শ্যাস হইতে একটু দেরি হইতাছিল।হঠাত্ ওর
জামাই আইসা দরজায় নক করে। কামের
মাঝখানে একি কান্ড। জীবনে এই পেরথম।
জলদি লুকাইয়া পড়নের জায়গা খুঁজি। আরকিছু
না পাইয়া, ফ্রীজের ভিতরে গা ঢাকা দেই।
কিন্তু ভাইগ্য আমার।হালারপুতে এতকিছু
থাকতে আস্ত
ফ্রিজটা ধইরা নীচে ফালাইয়া দিল!
তারপরেই নিজেরে এইখানে আবিষ্কার
করলাম !!!

কুত্তার বাচ্চা মারা গেছে

একবার হাসিনার
গাড়ীতে চাপা পড়ে একটি কুত্তার
বাচ্ছা মারা গেলো। হাসিনা তার ড্রাইভার
কে বললেন , যাও এই কুত্তার মালিক কে এর
ক্ষতিপুরন দিয়ে এসো।

ড্রাইভার গলায় অনেক গুলি ফুলের মালা আর
হাতে মিস্টির কার্টুন নিয়ে বাড়ি ফিরলো।

হাসিনা বলল - কি ব্যাপার? তোমার গলায়
এতো মালা আর হাতে মিস্টির কারটুন
কেনো?

ড্রাইভারঃ- জনগন আমার
কথা সম্পুরনো না সুনতেই খুশি হয়ে এ সব
দিতে লাগলো।

হাসিনা -তুমি কি বলেছিলে?

ড্রাইভারঃ- আমি সুধু বললাম, আমি হাসিনার
ড্রাইভার, কুত্তার বাচ্ছা মারা গেছে। এ
কথা সুনতেই সবাই খুশি হয়ে আমার গলায়
মালা পরাতে লাগলো আর
হাতে মিস্টি দিতে লাগ্লো

কিন্তুকেনো আমি বুঝলাম না।

ফেসবুকে আমি

আঙ্গুলে গরম ছেক

শীতে কাঁপতে কাঁপতে চায়ের দোকানে মফিজ
হাক ছাড়লো –
ওই জলদি গরম গরম এক কাপ চা লাগা,
ঠান্ডার কি ঠাপ রে বাপ !

মুহুর্তের মধ্যে এক পিচ্চি গরম এক কাপ
চা এগিয়ে দিয়ে বলল – এই যে মামা চা ।
মফিজঃ ওই ব্যাটা কাপ ধরাটাও জানস না।
এভাগে চায়ের কাপ কেউ ধরে নাকি? চায়ের
ভিতর তো আঙ্গুল ডুকাইয়া ফালাইছস।
পিচ্চিঃ সরি মামা আঙ্গুলে ব্যাথা পাইছি তো
ডাক্তার বলছে গরম শেক দিতে।
মফিজঃ (চায়ে একটা চুমুক দিয়ে) হালার পুত,
আঙ্গুল পাছার ভিতর ভইরা রাখ,
ওইখানে সব চাইতে বেশী গরম শেক পাইবি।
পিচ্চিঃ এতোক্ষন আঙ্গুল ওইখানেই ছিল
মামা, আপনার অর্ডার পাইয়া E তো বাইর
করলাম।

ফেসবুকে আমি

মাইয়া বেশি সুবিধার না

এক তরুণী মেয়ে দোকানে গেল
একটা কথা বলা টিয়ে পাখি কিনতে।
দোকানদার একটা পাখির খুব
প্রশংসা করল, এটা নাকি সব বুঝে,
নিজে থেকেই অনেক কিছু শিখে নেয়!

মেয়েটা খুশি হয়ে পাখিটাকে গিয়ে জিজ্ঞেস
করলঃ “আচ্ছা আমাকে দেখে আমার
সম্পর্কে কি মনে হয় তোমার?”
পাখিটা ঠাস করে বলে বসলঃ “বেশী সুবিধার
না, বাজে মাইয়া!”
মেয়েতো পুরাই টাশকি খেয়ে গেল!
রেগেমেগে দোকানদারকে গিয়ে অভিযোগ
করল!
দোকানদার পাখিটাকে ধরে এক
বালতি পানিতে কয়েকটা চুবানি দিল, এরপর
জিজ্ঞেস করলঃ “আর খারাপ কথা বলবি?”
পাখিটা ভালো মানুষের(!) মত
মাথা নাড়ায় চাড়ায় বললোঃ “না না , আর
বলব না”
মেয়েটা খুশি হয়ে আবার পাখিটাকে জিজ্ঞেস
করেলোঃ “আচ্ছা আমি যদি রাতে ঘরে একজন
পুরুষ নিয়ে ঢুকি , তুমি কি মনে করবে?”
পাখিটি বললোঃ “তোমার স্বামী”
মেয়েটি বললোঃ “যদি দুজনকে নিয়ে ঢুকি?”
পাখিটি বললোঃ “তোমার স্বামী আর
দেবর!”
মেয়েটি বললোঃ “যদি তিনজনকে নিয়ে ঢুকি?”
পাখিটি বললোঃ “তোমার স্বামী , দেবর
আর ভাই ।”
মেয়েটি বললোঃ “যদি চারজনকে নিয়ে ঢুকি?”
.
.
.
.
.
.
পাখিটা দোকানদারকে চেঁচিয়ে ডাকলঃ “ঐ
মিয়া বালতি নিয়া আও!! আগেই কইছিলাম
এই মাইয়া সুবিধার না, বাজে মাইয়া!”

ফেসবুকে আমি

হাছিনা খালেদার মাথায় গোবর

চিকিৎসা বিজ্ঞানের
উন্নতি বিষয়ক আন্তর্জাতিক
সেমিনার হচ্ছিলো। ইংল্যাণ্ডের
ডাক্তার বললেন, আমাদের
দেশে একটা শিশু জন্ম নিলো যার
একটা পা ছিল না। আমরা নকল
পা লাগিয়ে দিলাম। বড়
হয়ে সে অলিম্পিকে ১০০ মিটার
দৌড়ে চ্যাম্পিয়ন হলো!
জার্মানির ডাক্তার বললেন,
আমাদের দেশে এক শিশু জন্ম
নিলো যার দু’টি হাত ছিল না।
আমরা নকল হাত লাগিয়ে দিলাম।
বড় হয়ে সে মুষ্টিযুদ্ধে স্বর্ণপদক
পেলো!! সবশেষে বাংলাদেশের
ডাক্তার বললেন, আমাদের
দেশে একদা দু’টি মেয়ে শিশু জন্ম
নিলো- যাদের হাত-পা সবই ঠিক
ছিল, শুধু মাথায় মগজ ছিল না।
আমরা সেখানে গোবর
ঢুকিয়ে দিলাম।
বললে বিশ্বাস
করবেন কিনা জানি না, দু’জনেই
দেশের শীর্ষপদে বসে আছে....

তওবা

এক ছেলে সকালবেলা ইমাম সাহেবের
কাছে এসে বললো – “ইমাম সাহেব,
আমি নদী’তে কুলি ফেলছি ।
তওবা করতে চাই ।”

ইমাম সাহেব বললেন-“নদীর প্রবাহমান
পানিতে কুলি ফেললে তা এমন
কোনো ময়লা হয় না…
তাছাড়া এতে তোমার কোনো পাপ-ও
হয়নি । নিশ্চিন্ত মনে চলে যাও ।”
-“না ইমাম সাহেব,
আমাকে দয়া করে তওবা পড়িয়ে দেন।”
অগত্যা ইমাম সাহেব তাকে
তওবা পড়িয়ে দিলেন ।

একটুপর
আরেকটি ছেলে এসে নদী’তে কুলি ফেলার
জন্য তওবা করতে চাইলো । ইমাম সাহেব
তাকেও বোঝালেন, কিন্তু লাভ হলো না,
তাকেও তওবা পড়িয়ে দিলেন ।
… একটুপর তৃতীয় আরেকজন এসে একই
কারণে তওবা পড়ে গেলো ।

এরকম ফালতু
কারণে তওবা পড়াতে পড়াতে ইমাম সাহেবের
মেজাজ খারাপ হয়ে গেলো । এমন সময়
চতুর্থ আরেকজন আসলো ।

ইমাম সাহেব বিরক্ত হয়ে বললেন –
“তুমিও নদী’তে কুলি ফেলেছো নাকি?”
লোকটা রাগে চীৎকার করে উঠলো-“আমিই
কুলি…রেলস্টেশনে যাওয়া
পথে তিনটা ছেলে আমাকে ধাক্কা দিয়ে
নদী’তে ফেলে ভাগছে ...

ফেসবুকে আমি

রাজনীতিবিদদের মজার ৫০ উক্তি!!

বাংলাদেশে নানান রাজনৈতিক উত্থান
পতনে বিভিন্ন সময়ে আমাদের দেশের
রাজনীতিবিদেরা অনেক মন্তব্য
করে আলোচিত সমালোচিত হয়েছেন,
কখনো পথ দেখিয়েছেন, কখনো হয়েছেন
সাধারন মানুষের হাসির খোরাক।

আসুন এক নজরে জেনে আসি এমনি ৫০
টি উক্তি।

১) “আমি হয়তো আছি তাই বাংলাদেশ
নিরাপদে আছে। আমার চোখ বন্ধ
হলে কী হবে তা আল্লাহ রাব্বুল আলামিন
জানেন”। - শেখ হাসিনা
২) গালি গালি ম্যা শোর হ্যায় ,
আওয়ামীলীগ চোর হ্যা ——–
মির্জা আলমগির
৩) “দেশের পরিস্থিতি যে কোন সময়ের
চেয়ে ভালো” সাহারা খাতুন।
৪) ”আল্লাহ্র মাল আল্লায় নিসে” -
আলতাফ হোসেন।
৫) ”ভাতের বদলে বাঁধাকপি খান” -সাইফুর
রহমান।
৬) ”বেশী করে আলু খান, ভাতের উপর চাপ
কমান”-মইন ইউ আহমেদ।
৭) ”উই আর লুকিং ফর ‘শত্রুস’” -
লুৎফুজ্জামান বাবর।
৮) ”শেয়ার মার্কেটে কোন ইনভেস্টর নাই,
সব জুয়াড়ি”-আবুল মাল আব্দুল মুহিত
৯) “আপনারা কম খান কোন
সমস্যা থাকবেনা” -ফারুক খান।
১০) “একদিন বাজারে না গেলেই সব ঠিক
হয়ে যাবে”- আবুল মাল আব্দুল মুহিত।
১১)”দূর্ঘটনার জন্য চালকরা দায়ী নন” -
শাজাহান খান
১২) আমরা নেতা হইছি বইলা এমন
না যে নিজের পায়জামার
ফিতা খুইল্লা জনগনের মশারী বাইন্ধা দিমু।-
সা কা চৌ
১৩) ”সড়কে ঝুঁকি নেই সেটা আমি বলবো না,
তবে কোনো সড়কই চলার
অনুপযোগী অবস্থায় নেই”- আবুল হোসেন
১৪) “মোবাইল বেশী চার্জ দেয়া হয়
বলে বিদ্যুৎ সংকট”- গয়েশ্বর রায়
১৫। এরশাদ একটি মরা ঘোড়া—————
আওয়ামী লীগ নেতা আবু সাইদ।
১৬) ”পঞ্চম সংশোধনীর কথা আর
কি বলব? সোনা মিয়ারে বানাইসে লাল
মিয়া আর লাল
মিয়ারে বানাইসে সোনা মিয়া। মিয়া কিন্তু
ঠিকই আছে। সোনা ডা খালি লাল
হইয়া গেছে।”- সাকাচৌ।
১৭) ”জিয়া মুক্তিযুদ্ধ করলেও মন থেকে করেন
নি”- মতিয়া চৌধুরি
১৮) “পেঁয়াজ না খেলে কি হয়?” -ফারুক খান
১৯) “এটি একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা”।-
সাহারা খাতুন
২০) “আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলেই কেবল
দেশে শান্তি থাকে। আর এখন কৃষক কে আর
সার খুজতে হয়না, সার ই কৃষক কে খুজে” -
স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
২১) ”আপনাদের ড্রাইভারের দোষ ছিল ,
সে ওভারটেক করতে গিয়েছিল ” -আবুল হাসান
২২) “মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বেড়েছে” -
খালেদা জিয়া
২৩) নিয়োগ নিয়ে কি হচ্ছে তা আল্লাহ
ভালো জানেন———স্পিকার আ। হামিদ।
২৪) ১৫ আগস্ট পাশের দেশ ভারত
স্বাধীনতা দিবস পালন
না করলে খালেদা জিয়াও তার জন্মদিন পালন
করবেন না। -হান্নান শাহ্
২৫) প্রশাসন কাদঁছে,
আমরা দেখছি————মাহমুদুর রহমান
মান্না।
২৬) নোবেল পুরষ্কার পাতেল গ্যাস
জ্বালানী নিয়ে আন্দোলন কারী আনু
মুহাম্মদরা হলো টোকাই—–সংসদে/পরিবেশ
মন্ত্রী হাসান মাহমুদ।
২৭) জয়নাল হাজারীর মতো ভালো মানুষ
কমই আছে—–আব্দুল গাফ্ফার চৌধুরী।
২৮) আমার বেয়াই রাজাকার হলেও
যুদ্ধাপরাধী নয়–শেখ হাসিনা।
২৯) আগে দেখতাম কুত্তা লেজ নাড়ে, এখন
দেখি লেজেই কুত্তা নাড়ায়– সাকা চৌধুরী
৩০) বঙ্গবন্ধু জন্মের সাথে সাথেই
না কেদেঁ জয়বাংলা বলে উঠেছেন–স্বরাষ্ট্র
পাতিমন্ত্রী টুকু।
৩১) যাদের চেহারা সুরত ভালো না, তারাই
বোরখা পড়ে—–প্রতিমন্ত্রী লতিফ
সিদ্দিকী
৩২) শেখ হাসিনা ছাড়া সৌদি বাদশা আর
কারো সাথে দেখা করেননি কোনোদিনও—
পররাষ্ট্রমন্ত্রী দিপুমনি।
৩৩) বিমান মন্ত্রনালয় চলছে সতীনের
সংসারের মতো———কর্নেল অলি।
৩৪) গাবতলী গরুর হাটটি আমাদের প্রাণপ্রিয়
নেতার নামে ‘‘এরশাদ গরুর হাট” রাখা হোক-
এটা আমাদের প্রাণের দাবী————-এস এ
খালেক, এমপি।
৩৫) এই গরুটাকে স্টেইজ
থেকে নামিয়ে দেওয়া হোক———এরশাদ/
নামকরনের অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকে, এসএ
খালেককে দেখিয়ে দিয়ে
৩৬। ধর্ষন যখন নিশ্চিত, তখন তা উপভোগ
করাই শ্রেয়। সা কা চৌ
৩৭) দেশে খুন বেড়েছে, অপরাধ বাড়েনি-
আলতাফ হোসেন
৩৮) আমার নেত্রী জীবনে কখনো কোনদিন
মিথ্যা কথা বলেননি।-জিল্লুর রহমান।
৩৯) মৃতদের প্রতিটি পরিবারের জন্য
ক্ষতিপূরণ হিসাবে ১ টি করে ছাগল
দেওয়া হবে—কর্নেল আকবর, নৌপরিবহন
মন্ত্রী(সাবেক)/চাঁদপুরে লঞ্চডুবির পর
নিহতদের কান্না থামানোর চেষ্টায় তিনি এই
মন্তব্য করেন।
৪০) ভারতকে ট্রানজিটের বিনিময়ে ফি নয়,
একটা কিছু নিবো—–অর্থমন্ত্রী মুহিত।
৪১) ধর্ম একটি নেশা, যেমন তামাক-মদ যেমন
নেশার সৃষ্টি করে, ধর্ম তেমনি এক ধরনের
নেশার সৃষ্টি করে——বস্ত্র ও পাট
মন্ত্রী আ। লতিফ সিদ্দিকী।
৪২) মিডিয়ার মালিকরা জারজ সন্তান——
বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী আ। লতিফ সিদ্দিকী।
৪৩) সরকার আমাকে ক্ষমতা দিয়েছে, আমার
ক্ষমতা কেউ কমাতে পারবেনা—–লোটাস
কামাল।
৪৪) মহাজোট ব্যর্থ হলে আমাকে প্রথম
ফাসিঁ দেওয়া হবে—-লেজেহুমু এরশাদ ।
৪৫) শামীম ওসমান ভালো অভিনেতা,
তিনি মিথ্যাকে সুন্দর ভাবে সত্যে পরিনত
করেন——————–অভিনেত্রী সারাহ
কবরী, এমপি
৪৬) রমজানে সরকারকে অভিশাপ নিবেন
না———-বানিজ্য সচিব ম, গোলাম
হোসেন।
৪৭) ফারুককে নির্যাতন করে গণতন্ত্রের
প্যান্ট খোলা হয়েছে————আ স ম রব।
৪৮) শেয়ার কেলেংকারীর অভিযোগ
পরোয়া করিনা———-লোটা কামাল।
৪৯) কবির
চৌধুরী মুক্তিযোদ্ধা হলে আমরাও
মুক্তিযোদ্ধা————-জামাত
নেতা আজহার।
৫০) আমাদের রাজনীতি করার সিদ্ধান্ত
কি উনি নেবেন —————
মির্জা আলমগির

ফেসবুকে আমি

কী ব্যাপার,গাধা নিয়ে বেরিয়েছ যে?

মর্নিংওয়াক
করতে বেরিয়েছেন একজন
রাজনৈতিক নেতা।
সাথে তাঁর প্রিয় কুকুর।
নেতার এক বন্ধু
তাঁকে দেখে বলল,
কী ব্যাপার,
গাধা নিয়ে বেরিয়েছ যে?

- ভালো করে দেখে বল,
গাধা নয়, কুকুর।

- দেখেই বলছি,
আমি তো তোমাকে বলি নি।
বলেছি তোমার
কুকুরটাকে।

ফেসবুকে আমি

ইমরান এইডসের আশ্চর্য প্রদীপ

একদিন ডা. ইমরান এইচ সরকার পেলেন এক
আশ্চর্য প্রদীপ। জ্বীন হইতাছে আবার
ডিজিটাল। ডাক্তার সাহেব মনে মনে কিছু
ভাবলেই বাস্তবায়ন করে ফেলে।

একদিন ডাক্তার সাহেব মনে মনে ভাবলেন
শাহবাগে একখান নাটক করবেন জার নাম
হবে “গনজাগরন নাটক”। জ্বীন
সাথে সাথে তা ব্যবস্থা করে দিল।

একদিন ডাক্তার সাহেব মনে মনে ভাবলেন
সাঈদীর ফাঁসী চাই, জ্বীন
সাথে সাথে তা ব্যবস্থা করে দিল।

একদিন ডাক্তার সাহেব শুনতে পেলেন
যে সবচেয়ে বড় রাজাকারের অবস্থান
শাহবাগে। তিনি তখন
মহাচিন্তায় পড়ে গেলেন। ভাবলেন যে এ
আবার কোন বিপদ। এই বেটা কে বের
করে যদি পাছায় একটা বাঁশ
ঢুকি্য়ে দিতে পারতাম।

সাথে সাথে তার
পাছায় একটা বিরাট বাঁশ ঢুকে গেলো।

ফেসবুকে আমি

হাছিনার ১০টাকায় চাল

আজকে একটা জোক্স শুনলাম।
শেখ হাসিনার ১০ টাকায় চাল
খাওয়ানো সংক্রান্ত।
সেখানে একজন বলতেসিলেন - শেখ হাসিনা ১০
টাকায় চাল খাওয়াবেন এটা নিয়া পাবলিক এত
ক্যাও ম্যাও করে ক্যান ?
এইটা তো ঠিক-ই আছে।

ক্যামনে ঠিক আছে ?
এমনে ঠিক আছে...
শ্যাখের বেটি কইবার চাইসে - ১০ ট্যাকায় ১
পোয়া চাল খাওয়াইবো।
১০ টাকায় ১ কেজির কথাতো কয় নাই !
আপ্নেই বেশী হুন্সেন।
তা ১০ ট্যাকায় ১ পোয়া চাল তো খাইতাসেন ,
নাকি ?

ফেসবুক এ আমি